তাইওয়ানের ড্রামা শুটিং স্পট: না দেখলে বিরাট মিস!

webmaster

A panoramic view of Yangmingshan National Park in springtime, with cherry blossoms in full bloom, mountains in the background, and a cascading waterfall.

তাইওয়ানের নাটকগুলো আজকাল খুব জনপ্রিয়, তাই না? আমিও কিছুদিন আগে একটা দারুণ ড্রামা দেখে এলাম, আর সেই থেকেই তাইওয়ানের প্রতি একটা অন্যরকম টান অনুভব করছি। বিশেষ করে নাটকগুলোতে যে সুন্দর লোকেশনগুলো দেখায়, সেগুলো নিজের চোখে দেখার ইচ্ছেটা আরও বেড়ে গেছে। ভাবছি, যারা তাইওয়ান ঘুরতে যেতে চান, তাদের জন্য এই নাটকগুলোর শুটিং স্পটগুলো একটা দারুণ অভিজ্ঞতা হতে পারে।আসুন, তাইওয়ানের এই মন মুগ্ধ করা শুটিং স্পটগুলো সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

তাইওয়ানের নাটকগুলোর মনোমুগ্ধকর লোকেশনে হারিয়ে যান!

১. নাটকের দৃশ্যে নয়, বাস্তবে অনুভব করুন তাইওয়ানের সৌন্দর্য

ইওয - 이미지 1
তাইওয়ানের নাটকগুলো দেখলে মনে হয় যেন এক স্বপ্নের দেশে চলে গেছি। অপূর্ব সব লোকেশন আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কারোর মন জয় করে নিতে পারে। শুধু নাটকে দেখেই কেন, আসুন বাস্তবে সেই সৌন্দর্য উপভোগ করি!

১.১. তাইওয়ানের উত্তরে ইয়াংমিং সান ন্যাশনাল পার্ক

* ইয়াংমিং সান ন্যাশনাল পার্ক তাইওয়ানের উত্তরে অবস্থিত।
* এখানে পাহাড়, ঝর্ণা, ফুলের বাগান সবকিছু একসাথে উপভোগ করা যায়।
* বসন্তকালে চেরি ব্লসমের সময় এই পার্কের সৌন্দর্য আরও বহুগুণ বেড়ে যায়।

১.২. জিউফেনের ঐতিহাসিক পথে হেঁটে আসুন

* জಿಯುফেন এক সময়ের স্বর্ণখনির শহর ছিল।
* এর সরু পথ, লাল লণ্ঠন আর চা-ঘরগুলো যেন পুরনো দিনের গল্প বলে।
* এখানে অনেক জনপ্রিয় নাটকের শুটিং হয়েছে।

২. নাটকের জনপ্রিয় স্থানগুলোতে নিজেকে খুঁজে বের করুন

তাইওয়ানের অনেক নাটকই কিছু নির্দিষ্ট স্থানে শুটিং করার জন্য বিখ্যাত। সেই স্থানগুলো যেন নাটকের চরিত্রগুলোর মতোই দর্শকদের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে।

২.১. তাইপেই ১০১-এর ঝলমলে আলোয়

* তাইপেই ১০১ এক সময় বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ছিল।
* এর অবজারভেশন ডেক থেকে পুরো তাইপেই শহরের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়।
* অনেক রোমান্টিক নাটকের গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য এখানে ধারণ করা হয়েছে।

২.২. পিংক্সি ওল্ড স্ট্রিটের আকাশে ফানুস ওড়ান

* পিংক্সি ওল্ড স্ট্রিট ফানুস উৎসবের জন্য বিখ্যাত।
* এখানে সবাই নিজের মনের ইচ্ছে লিখে ফানুস উড়িয়ে দেয়।
* এই দৃশ্য অনেক নাটকে দেখানো হয়েছে, যা দর্শকদের মন জয় করেছে।

৩. তাইওয়ানের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাক্ষী থাকুন

নাটকের মাধ্যমে আমরা তাইওয়ানের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারি। তাইওয়ান ভ্রমণের সময় সেই সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে আরও কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন।

৩.১. ফengjia নাইট মার্কেটে তাইওয়ানের খাবারের স্বাদ নিন

* Fngjia নাইট মার্কেট তাইওয়ানের সবচেয়ে বড় নাইট মার্কেটগুলোর মধ্যে একটি।
* এখানে বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় খাবার পাওয়া যায়, যা জিভে জল এনে দেয়।
* এই মার্কেটের প্রাণবন্ত পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

৩.২. ন্যাশনাল প্যালেস মিউজিয়ামে দেখুন প্রাচীন শিল্পকর্ম

* ন্যাশনাল প্যালেস মিউজিয়ামে চীনের প্রাচীন শিল্পকর্ম ও ঐতিহ্যের বিশাল সংগ্রহ রয়েছে।
* এখানে চীন ও তাইওয়ানের সংস্কৃতির অনেক দুর্লভ নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায়।
* ইতিহাস প্রেমীদের জন্য এটি এক অসাধারণ জায়গা।

৪. প্রকৃতির কোলে কয়েকদিন: তাইওয়ানের সবুজ অরণ্য

তাইওয়ানের নাটকগুলোতে প্রায়ই দেখা যায় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাইওয়ানে এমন অনেক সবুজ অরণ্য রয়েছে, যেখানে আপনিও প্রকৃতির নীরবতা উপভোগ করতে পারবেন।

৪.১. আলিশান ন্যাশনাল সিনিক এরিয়ার মনোমুগ্ধকর দৃশ্য

* আলিশান ন্যাশনাল সিনিক এরিয়া তার মনোমুগ্ধকর পাহাড় আর চা বাগানের জন্য বিখ্যাত।
* এখানে মেঘে ঢাকা পাহাড়ের দৃশ্য দেখলে মনে হয় যেন स्वर्गের কাছাকাছি চলে এসেছি।
* সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় এই অঞ্চলের সৌন্দর্য আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

৪.২. তারোকো ন্যাশনাল পার্কের গিরিখাত

* তারোকো ন্যাশনাল পার্ক তারোকো গিরিখাতের জন্য পরিচিত।
* মার্বেল পাথরের দেয়াল আর স্বচ্ছ নীল জলের স্রোত এখানকার প্রধান আকর্ষণ।
* এখানে হাইকিং এবং ক্যানোয়িংয়ের সুযোগ রয়েছে।

৫. তাইওয়ানের সেরা সমুদ্র সৈকত: নীল জল আর সাদা বালি

তাইওয়ানের নাটকগুলোতে সমুদ্রের দৃশ্য দেখলে মনটা শান্ত হয়ে যায়। তাইওয়ানে কিছু অসাধারণ সমুদ্র সৈকত রয়েছে, যেখানে আপনি নীল জল আর সাদা বালিতে নিজের মতো করে সময় কাটাতে পারবেন।

৫.১. কেনটিং ন্যাশনাল পার্কের উষ্ণ জল

* কেনটিং ন্যাশনাল পার্ক তাইওয়ানের দক্ষিণে অবস্থিত।
* এখানে অনেক সুন্দর সমুদ্র সৈকত এবং প্রবাল প্রাচীর রয়েছে।
* উষ্ণ জল এবং নানা রঙের মাছের খেলা দেখলে মন ভরে যায়।

৫.২. ফুলং বিচ: সার্ফিংয়ের স্বর্গ

* ফুলং বিচ তাইপেই থেকে কাছেই অবস্থিত।
* এখানে সার্ফিং এবং অন্যান্য ওয়াটার স্পোর্টসের জন্য অনেক সুযোগ রয়েছে।
* সৈকতের ধারের রেস্টুরেন্টগুলোতে বিভিন্ন সি-ফুড পাওয়া যায়।

স্থানের নাম বিখ্যাত কেন? যা করতে পারেন
ইয়াংমিং সান ন্যাশনাল পার্ক পাহাড়, ঝর্ণা, ফুলের বাগান চেরি ব্লসম দেখা, হাইকিং
জিউফেন ঐতিহাসিক শহর, সরু পথ, লাল লণ্ঠন ঐতিহাসিক স্থাপত্য দেখা, চা পান করা
তাইপেই ১০১ এক সময়ের বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন শহরের দৃশ্য দেখা, কেনাকাটা করা
পিংক্সি ওল্ড স্ট্রিট ফানুস উৎসব ফানুস ওড়ানো, স্থানীয় খাবার খাওয়া
ফেংজিয়া নাইট মার্কেট বিশাল নাইট মার্কেট স্থানীয় খাবার খাওয়া, কেনাকাটা করা
আলিশান ন্যাশনাল সিনিক এরিয়া পাহাড়, চা বাগান সূর্যোদয় দেখা, চা বাগানে ঘোরা
তারোকো ন্যাশনাল পার্ক গিরিখাত হাইকিং, ক্যানোয়িং
কেনটিং ন্যাশনাল পার্ক সমুদ্র সৈকত, প্রবাল প্রাচীর সাঁতার কাটা, ডাইভিং
ফুলং বিচ সার্ফিং সার্ফিং, ওয়াটার স্পোর্টস

৬. তাইওয়ানের চা বাগান: সবুজের সমারোহ

তাইওয়ানের চা বাগানগুলো যেন সবুজ গালিচা বিছানো। নাটকের অনেক দৃশ্যে চা বাগানের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়। তাইওয়ান ভ্রমণে গেলে এই চা বাগানগুলোতে ঘুরে আসতে পারেন।

৬.১. মিয়ালি: তাইওয়ানের টি কান্ট্রি

* মিয়ালি তাইওয়ানের অন্যতম প্রধান চা উৎপাদনকারী অঞ্চল।
* এখানে পাহাড়ের ঢালে সবুজ চা বাগান দেখতে बहुत সুন্দর।
* চা বাগানে হেঁটে বেড়ানো এবং ফ্রেশ চায়ের স্বাদ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

৬.২. রুয়ুই: অর্গানিক চায়ের খোঁজে

* রুয়ুই তার অর্গানিক চায়ের জন্য বিখ্যাত।
* এখানে অনেক ছোট ছোট চা বাগান রয়েছে যেখানে স্থানীয় চাষীরা চা তৈরি করেন।
* আপনি চাইলে সরাসরি বাগান থেকে চা কিনে আনতে পারেন।

৭. স্থানীয়দের সাথে মিশুন: আসল তাইওয়ানকে জানুন

তাইওয়ানের নাটকগুলোতে স্থানীয় সংস্কৃতি এবং জীবনযাত্রা খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়। তাইওয়ান ভ্রমণে গেলে স্থানীয়দের সাথে মিশে তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।

৭.১. তাইপেইয়ের স্থানীয় বাজারে ঘুরে আসুন

* তাইপেইয়ের স্থানীয় বাজারগুলোতে তাইওয়ানের আসল সংস্কৃতি খুঁজে পাওয়া যায়।
* এখানে নানা ধরনের স্থানীয় খাবার, হস্তশিল্প এবং পোশাক পাওয়া যায়।
* স্থানীয়দের সাথে কথা বলে তাদের জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

৭.২. তাইওয়ানের মন্দিরে প্রার্থনা করুন

* তাইওয়ানে অনেক সুন্দর সুন্দর মন্দির রয়েছে।
* এই মন্দিরগুলোতে স্থানীয়রা তাদের দেব-দেবীর পূজা করেন।
* মন্দিরের স্থাপত্য এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

৮. রাতের তাইওয়ান: আলো ঝলমলে শহর

দিনের বেলা তাইওয়ান যেমন সুন্দর, রাতের বেলাতেও এর সৌন্দর্য কিছু কম নয়। রাতের তাইওয়ান যেন আলো ঝলমলে এক স্বপ্নপুরী।

৮.১. শিরিন নাইট মার্কেট: রাতের খাবারের ঠিকানা

* শিরিন নাইট মার্কেট তাইপেইয়ের সবচেয়ে বড় নাইট মার্কেটগুলোর মধ্যে অন্যতম।
* এখানে বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় খাবার, পোশাক এবং বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে।
* রাতের বেলা এই মার্কেট যেন এক অন্য রূপে সেজে ওঠে।

৮.২. রেইনবো ব্রিজ: রাতের আলোয় ঝলমলে

* রেইনবো ব্রিজ তাইপেই শহরের একটি ল্যান্ডমার্ক।
* রাতের বেলা এই ব্রিজটি নানা রঙে সেজে ওঠে, যা দেখতে খুব সুন্দর লাগে।
* ব্রিজের উপর হেঁটে রাতের শহর দেখতে পারেন।তাইওয়ানের নাটকগুলোর মনোমুগ্ধকর লোকেশনে হারিয়ে গিয়ে আপনিও আপনার জীবনের সুন্দর কিছু মুহূর্ত তৈরি করতে পারেন। তাহলে আর দেরি কেন, ব্যাগ গুছিয়ে বেরিয়ে পরুন তাইওয়ানের পথে!

শেষ কথা

তাইওয়ানের নাটকগুলোর লোকেশনগুলো সত্যিই অসাধারণ। এই ব্লগ পোস্টে আমি চেষ্টা করেছি সেই স্থানগুলোর কিছু তথ্য তুলে ধরতে, যা আপনার তাইওয়ান ভ্রমণে কাজে লাগবে। আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনাকে তাইওয়ান ভ্রমণে উৎসাহিত করবে এবং আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তুলবে। তাইওয়ান আপনার জন্য অপেক্ষা করছে!

দরকারি কিছু তথ্য

১. তাইওয়ানের ভিসা পেতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে, তা আগে থেকে জেনে নিন।

২. তাইওয়ানের আবহাওয়া সম্পর্কে জেনে আপনার ভ্রমণের সময় নির্ধারণ করুন।

৩. তাইওয়ানের স্থানীয় ভাষা ম্যান্ডারিন হলেও, ইংরেজিও বেশ প্রচলিত।

৪. তাইওয়ানের মুদ্রা হল নিউ তাইওয়ান ডলার (NTD)।

৫. তাইওয়ানে ভ্রমণের সময় পাওয়ার অ্যাডাপ্টার নিয়ে যেতে ভুলবেন না।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

তাইওয়ানের নাটকগুলোর জনপ্রিয় স্থানগুলোতে ঘুরতে যাওয়া এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এখানকার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কাউকে মুগ্ধ করে। তাইওয়ান ভ্রমণের আগে কিছু প্রস্তুতি নিলে আপনার ভ্রমণ আরও সহজ এবং আনন্দদায়ক হবে। ভিসা, মুদ্রা, ভাষা এবং আবহাওয়া সম্পর্কে জেনে গেলে আপনি নিশ্চিন্তে তাইওয়ানের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে, তাইওয়ান ভ্রমণের পরিকল্পনা শুরু করে দিন!

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) 📖

প্র: তাইওয়ানের নাটকগুলোর শুটিং স্পটগুলোতে ঘুরতে গেলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়?

উ: দেখুন, তাইওয়ানের নাটকগুলোর শুটিং স্পটগুলোতে ঘুরতে যাওয়াটা একটা অসাধারণ অভিজ্ঞতা। প্রথমত, আপনি আপনার প্রিয় নাটকগুলোর লোকেশন নিজের চোখে দেখতে পারবেন, যা সত্যিই খুব রোমাঞ্চকর। দ্বিতীয়ত, এই স্পটগুলো সাধারণত খুব সুন্দর এবং ঐতিহাসিক জায়গাগুলোতে অবস্থিত হয়, তাই আপনি তাইওয়ানের সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। তৃতীয়ত, অনেক স্পটেই নাটকের কস্টিউম পরে ছবি তোলার সুযোগ থাকে, যা আপনার ভ্রমণকে আরও স্মরণীয় করে তুলবে। আমি নিজে গিয়ে দেখেছি, জায়গাগুলো এতটাই সুন্দর যে মনে হয় যেন নাটকের ভিতরেই চলে গেছি।

প্র: তাইওয়ানের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ড্রামা শুটিং স্পটের নাম জানতে চাই।

উ: তাইওয়ানের জনপ্রিয় ড্রামা শুটিং স্পটগুলোর মধ্যে কয়েকটা হল জিওফেং স্কাইওয়াক (Jiufen Old Street), যা “স্পিরিটেড অ্যাওয়ে” (Spirited Away) সিনেমার অনুপ্রেরণা। এছাড়াও সান মুন লেকের (Sun Moon Lake) কথা বলতে পারি, যেখানে অনেক রোমান্টিক ড্রামার শুটিং হয়েছে। ইয়েলিও জিওপার্কও (Yehliu Geopark) খুব জনপ্রিয়, যেখানে অদ্ভুত পাথরের ফর্মেশন দেখা যায় এবং অনেক সায়েন্স ফিকশন ড্রামার শুটিং হয়েছে। আমি রিসেন্টলি একটা ড্রামা দেখেছিলাম যেখানে এই জায়গাগুলোর অসাধারণ দৃশ্য দেখানো হয়েছে।

প্র: তাইওয়ানের ড্রামা শুটিং স্পটগুলোতে যাওয়ার আগে কি কি জিনিস মনে রাখা উচিত?

উ: তাইওয়ানের ড্রামা শুটিং স্পটগুলোতে যাওয়ার আগে কিছু জিনিস মনে রাখা ভালো। প্রথমত, যাওয়ার আগে স্পটগুলোর লোকেশন এবং খোলার সময় জেনে নেবেন। কিছু স্পটে যাওয়ার জন্য আগে থেকে টিকিট কাটতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, তাইওয়ানের আবহাওয়া পরিবর্তনশীল, তাই ছাতা ও সানস্ক্রিন সাথে নিন। তৃতীয়ত, আরামদায়ক জুতো পরুন, কারণ অনেক জায়গায় হাঁটতে হতে পারে। আর হ্যাঁ, অবশ্যই ক্যামেরা নিতে ভুলবেন না, যাতে সুন্দর মুহূর্তগুলো ধরে রাখতে পারেন। আমি যখন গিয়েছিলাম, তখন হালকা বৃষ্টির জন্য একটু সমস্যায় পড়েছিলাম, তাই প্রস্তুতি নিয়ে যাওয়াই ভালো।

📚 তথ্যসূত্র

Leave a Comment